নবী ﷺ একদিন মহিলাদের বললেন, তোমাদের মধ্যে যে স্ত্রীলোক তিনটি সন্তান 1 আগেই পাঠাবে, তারা তার জন্য জাহান্নামের পর্দাস্বরূপ হয়ে থাকবে। তখন এক স্ত্রীলোক বলল, আর দু’টি পাঠালে? তিনি বললেনঃ দু’টি পাঠালেও।(অন্য বর্ণনায় আছে এমন তিন সন্তান, যারা সাবালক হয়নি।) – সহীহ বুখারী (ইফা) ১০২-১০৩
আবূ সিনান (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, তিনি বলেন, আমার ছেলে সিনানকে দাফন করছিলাম। সে সময় আবূ তালহা আল-খাওলানী কবরের কিনারায় বসা ছিলেন। পরে আমি যখন কবর থেকে বের হতে ইচ্ছা করলাম তখন তিনি আমার হাত ধরলেন এবং বললেন, হে আবূ সিনান, আমি কি তোমাকে সুসংবাদ দিব? আমি বললাম, অবশ্যই দিন। তিনি বললেন, যাহ্হাক ইবনু আব্দুর রহমান ইবনু আরযাব (রহঃ) আমাকে আবূ মূসা আল-আশআরী (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন যে,
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যখন কোন বান্দার সন্তান মারা যায় তখন আল্লাহ তা’আলা ফিরিশতাদের বলেন, তোমরা আমার বান্দার সন্তান কবয করে নিয়ে এলে? তার বলে, হ্যাঁ।
আল্লাহ্ তাআলা বলেন, তোমরা তার হৃদয়ের ফল কবয করে নিয়ে এলে? তার বলে হ্যাঁ।
আল্লাহ তা’আলা বলেন, আমার বান্দা কি বলেছে? তারা বলে, আপনার হামদ করেছে এবং ইন্ন লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন পড়েছে।
আল্লাহ্ তা’আলা বলেন, আমার এই বান্দার জন্য জান্নাতে একটি ঘর নির্মাণ কর এবং তার নামকরণ কর ‘‘বায়তুল হামদ’ বা প্রশংসালয়। – সূনান তিরমিজী (ইফাঃ) ১০২১






