হাদিসের ভান্ডার থেকে নামাজে পঠিতব্য কিছু সূরা

By | Sun 6 Safar 1438AH || 6-Nov-2016AD

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবায়ে কেরাম থেকে প্রমাণিত নামাজে পঠিত কিছু সূরা এর compilation নিয়ে এই পোস্ট। যাতে করে এই সূরাগুলো আমাদের শিখার আগ্রহ পয়দা হয়, এবং নামাজে এক অন্যরকম স্বাদ পেতে পারি এই উদ্দেশ্যেই এই পোস্ট লিখা।
আল্লাহ আমাদের সকলকে কোরানে করিম ঠিকমতো পড়ার ও বেশি বেশি করে মুখস্থ করে সেই অনুযায়ী আমল করার তৌফিক দেন করেন।

বিতর নামাযের কিরা’আত সম্পর্কে:

১ম রাকাতে সুরা আ’লা

২য় রাকাতে সুরা কাফিরুন

৩য় রাকাতে সুরা ইখলাস

দলিল:

তিরমিজী ৪৬৩. আবদুল আযীয ইবনে জুরায়জ (রহঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেনঃ আমি আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা-কে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি পাঠ করে বিতর আদায় করতেন? তিনি বললেনঃ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রথম রাকাতে , سَبِّحِ اسْمَ رَبِّكَ الْأَعْلَى (সূরা আ’লা) দ্বিতীয় রাকাতে قُلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُونَ (সুরা কাফিরুন) এবং তৃতীয় রাকাতে , قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ (সুরা ইখলাস)ও মুআওয়াযাতায়ন (সুরা ফালাক্ব ও নাস) পাঠ করতেন। – ইবনে মাজাহ ১১৭৩

তিরমিজী ৪৬২. ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিতর সালাতের এক-এক রাকাতে قُلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُونَ , سَبِّحِ اسْمَ رَبِّكَ الْأَعْلَى , قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ পাঠ করতেন। – ইবনে মাজাহ ১১৭২

এই বিষয়ে আলী, আয়িশা ও উবাই ইবনে কা’ব রাদিয়াল্লাহু আনহু সূত্রে আবদুর রহমান ইবনে আবযা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবূ ঈসা তিরমিযী (রহঃ) বলেনঃ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত আছেঃ তিনি বিতরের তৃতীয় রাকাতে قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ ও মুআওয়াযাতায়ন (قل اعوذ برب الفلق و قل اعوذ برب الناس) পাঠ করতেন।

অধিকাংশ সাহবী ও পরবর্তী যুগের আলিম قُلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُونَ , سَبِّحِ اسْمَ رَبِّكَ الْأَعْلَى , قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ সূরাগুলির একেকটি বিতরের একেক রাকাতে পাঠ করার বিষয়টি পছন্দ করেছেন।   

 

দুআ কুনুত

আহামাদ ইবন মানী (রহঃ) …… আলী ইবন আবূ তালিব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার বিতর সালাতে পাঠ করতেনঃ

اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِرِضَاكَ مِنْ سَخَطِكَ وَأَعُوذُ بِمُعَافَاتِكَ مِنْ عُقُوبَتِكَ وَأَعُوذُ بِكَ مِنْكَ لاَ أُحْصِي ثَنَاءً عَلَيْكَ أَنْتَ كَمَا أَثْنَيْتَ عَلَى نَفْسِكَ

-সহীহ, ইবনু মাজাহ ১১৭৯, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ৩৫৬৬


ফজরের সুন্নত ও মাগরিবের সুন্নত:

১ম রাকাতে সুরা কাফিরুন

২য় রাকাতে সুরা ইখলাস

দলিল:

সূনান তিরমিজী (ইফাঃ) ৪৩১. আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি বলেনঃ আমি কতবার যে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে পাঠ করতে শুনেছি তা গুনতে পারব না, তবে আমি অসংখ্যবার শুনেছি তিনি মাগরিবের পর দু’রাকআত এবং ফজরের পূর্বের দু’রাকাত সুন্নাতে  قُلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُونَ এবং قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ  পাঠ করতেন। – ইবনে মাজাহ ১১৬৬

সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ) ১২৫৬. আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের দুই রাকাত সুন্নাত নামাযে “সূরা কাফিরুন” ও “قُلْ هُوَ اللَّهُ أَحَدٌ” তিলাওয়াত করতেন। (মুসলিম, নাসাঈ, ইবন মাজাহ)।


ফজরের ফরয নামাযের কিরা’আত সম্পর্কে:

– সূরা ক্বাফ [৫০]

– সূরা ওয়াকিয়াহ [৫৬]

– সূরা তাকভীর [৮১]

– তিওয়াল-মুফাসসাল [সূরা হুজরাত থেকে সূরা বুরূজের শেষ পর্যন্ত]

– শুক্রবার [সূরা সাজদাহ ৩২ এবং সূরা দাহর/ইনসান ৭৬]

দলিল:

সূনান তিরমিজী (ইফাঃ) ৩০৬. কুতবা ইবনে মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেনঃ আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে ফজরের প্রথম রাকাতে ‘‘ওয়ান্ নাখলা বাসিকাত’’ [কাফ ৫০:১০] তিলাওয়াত করতে শুনেছি। ইবনে মাজাহ ৮১৬

এই বিষয়ে আমর ইবনে হুরায়স, জাবির ইবনে সামূরা, আবদুল্লাহ ইবনু’স-সাইব, আবূ বারযা ও উম্মু সালামা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবূ ঈসা তিরমিযী (রহঃ) বলেনঃ কুতায়বা ইবনে মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণিত হাদীসটি হাসান-সহীহ।

ফজরের সালাতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সূরা আল-ওয়াকিআ পড়েছেন বলেও বর্ণিত আছে।

আরো বর্ণিত আছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের সালাতে ষাট থেকে একশত আয়াত তিলাওয়াত করতেন।

তিনি إِذَا الشَّمْسُ كُوِّرَتْ (৮১) তিলাওয়াত করেছেন বলেও রিওয়ায়াত আছে।

উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি আবূ মূসা আশআরী রাদিয়াল্লাহু আনহু-কে ফজরের সালাতে তিওয়াল-মুফাসসাল* থেকে তিলাওয়াত করতে লিখেছিলেন।

ইমাম আবূ ঈসা তিরমিযী (রহঃ) বলেনঃ আলিমগণ এতদনুসারে আমল গ্রহণ করেছেন। সুফইয়ান সাওরী, ইবনে মুবারক এবং শাফিঈ (রহঃ)-ও এই অভিমত ব্যক্ত করেছেন।

*সূরা হুজরাত থেকে সূরা বুরূজের শেষ পর্যন্ত।

জুমু’আর দিন ফজরের সালাতে কি তিলাওয়াত করা হবে:

সূনান তিরমিজী (ইফাঃ) ৫২০. ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত আছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জুমুআর দিন ফজরের সালাতে الم تَنْزِيلُ السَّجْدَةَ (৩২)এবং هَلْ أَتَى عَلَى الْإِنْسَانِ (৭৬) তিলাওয়াত করতেন। ইবনে মাজাহ ৮২১, মুসলিম


জুমুআর নামাযের কিরা’আত সম্পর্কে:

– সূরা আ’লা এবং গাশিয়াহ

– সূরা জুমুআ এবং গাশিয়াহ

– সূরা জুমুআ এবং মুনাফিকুন

দলিল:

সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ) ১১২২. নুমান ইবনে বাশীর (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুই ঈদ ও জুমার নামাযে “সূরা আ’লা” এবং “সূরা গাশিয়াহ” সূরাদ্বয় তিলাওয়াত করতেন। রাবী বলেন, ঈদ ও জুমা একই দিনে অনুষ্ঠিত হলেও তিনি সূরাদ্বয় তিলাওয়াত করতেন। (মুসলিম, নাসাঈ, ইবনে মাজা)

সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ) ১১২৩. আদ-দাহহাক ইবন কায়েস (রা) হতে বর্ণিত। তিনি নুমান ইবন বশীর (রা) – কে প্রশ্ন করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম জুমুআর নামাযে সুরা জুমুআর পরে কোন সুরা পাঠ করতেন? তিনি বলেন, তিনি “সূরা গাশিয়াহ” পাঠ করতেন – (মুসলিম, নাসাঈ, ইবন মাজা) ।

সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ) ১১২৪. ইবনে আবু রাফে (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) জুমার নামাযের ইমামতি করার সময় প্রথম রাকাতে সূরা জুমুআ এবং দ্বিতীয় রাকাতে সূরা মুনাফিকুন তিলাওয়াত করেন।

রাবী বলেন, তার প্রত্যাবর্তনের সময় আমার সাথে তার সাক্ষাত হলে আমি তাকে জিজ্ঞাসা করি: আলী (রাঃ) কুফাতে (জুমার নামাযে) যে সূরাদ্বয় পাঠ করেছিলেন, আপনি তো তাই পাঠ করলেন! আবু হুরায়রা (রাঃ) বললেন: আমি রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে জুমার নামাযে এই সূরাদ্বয় তিলাওয়াত করতে শুনেছি। (মুসলিম, নাসাঈ, তিরমিযী, ইবনে মাজা)


যোহর ও আসর নামাযের কিরা’আত সম্পর্কে:

– সূরা বুরূজ (৮৫)

– সূরা আত-ত্বরিক (৮৬)

– সূরা গাশিয়াহ (৮৮)

– আওসাতে মুফসসাল [সূরা বুরূজ থেকে লাম-ইয়াকুনের শেষ পর্যন্ত]

দলিল:

সূনান আবু দাউদ (ইফাঃ) ৮০৬. উবায়দুল্লাহ ইবনু মুআয ………….. জাবের ইবনু সামুরা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যখন সূর্য পশ্চিম দিগন্তে হেলে পড়ত, তখন রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যুহরের নামায পড়তেন এবং নামাযে সূরা “ওয়াল-লায়লি ইযা ইয়াগশা”-এর অনুরূপ সূরা পাঠ করতেন। তিনি আসর ও অন্যান্য নামাযে একইরূপ (দৈর্ঘ্যের সূরা) পাঠ করতেন। তবে ফজরের নামাযে তিনি লম্বা সূরা পাঠ করতেন।                        – (মুসলিম,নাসাঈ)।

সূনান তিরমিজী (ইফাঃ) ৩০৭. আহমদ ইবনে মানী’ (রহঃ) ….. জাবির ইবনে সামূরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যোহর ও আসরের সালাতে ওয়াস-সামায়ি যাতি’ল বুরূজ, ওয়াস-সামায়ি ওয়াত-তারিক এবং এই ধরনের সূরা তিলাওয়াত করতেন। আবু দাউদ ৮০৫ (ইফা), নাসাঈ

এই বিষয়ে খাব্বাব, আবূ সাঈদ, আবূ কাতাদা, যায়াদ ইবনে সাবিত ও বারা ইবনে আযিব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবূ ঈসা তিরমিযী (রহঃ) বলেনঃ জাবির ইবনে সামূরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণিত হাদীসটি হাসান-সহীহ।

আরো বর্ণিত আছে যে, তিনি যোহরের সালাত সূরা ‘তানযীল আস-সাজদা’ পরিমান তিলাওয়াত করতেন। আরো বর্ণিত আছে যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যোহরের প্রথম রাকাতে ত্রিশ আয়াত পরিমাণ এবং দ্বিতীয় রাকাতে পনর আয়াত পরিমণ তিলাওয়াত করতেন।

উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি যোহরের সালাতে আওসাতে মুফসসাল [সূরা বুরূজ থেকে লাম-ইয়াকুনের শেষ পর্যন্ত] থেকে তিলাওয়াত করতে আবূ মূসা আশয়ারী রাদিয়াল্লাহু আনহু-কে লিখেছিলেন।

কতক আলিম বলেছেনঃ আসরের কিরআত মাগরিবের কিরাআতের মত, এতেও কিসার মুফাসসাল থেকে [সূরা লাম-ইয়াকুন থেকে শেষ পর্যন্ত] তিলাওয়াত করবে।

ইবরাহীম নাখঈ (রহঃ) থেকে বর্ণিত আছে যে তিনি বলেছেনঃ কিরাআতের ক্ষেত্রে আসর ও মাগরিব এক বরাবর।

ইবরাহীম (রহঃ) বলেনঃ কিরআতের ক্ষেত্রে আসরের তুলনায় যোহরে চারগুণ বেশি পড়া উচিত। 


মাগরিব নামাযের কিরা’আত সম্পর্কে:

– সূরা আল-মুরসালাত

– সূরা তূর থেকে

দলিল:

সূনান তিরমিজী (ইফাঃ) ৩০৮. হান্নাদ (রহঃ) ……. উম্মুল ফাদল রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর শেষ রোগ-শয্যায় ছিলেন। একদিন অসুস্থতার কারণে মাথায় পট্টি বেঁধে আমাদের কাছে বেরিয়ে আসলেন এবং মাগরিবের সালাত আদায় করলেন। এতে তিনি সূরা আল-মুরসালাত তিলাওয়াত করেছিলেন। এরপর মৃত্যু পর্যন্ত আর কোন সালাত তিনি পড়াতে পারেন নি। ইবনে মাজাহ, বুখারি ও মুসলিম

সহীহ বুখারী (ইফাঃ) ৭২৮। আবূ আসিম (রহঃ) … মারওয়ান ইবনু হাকাম (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা যায়িদ ইবনু সাবিত (রাঃ) আমাকে বললেন, কি ব্যপার, মাগরিবের সালাতে তুমি যে কেবল ছোট ছোট সূরা তিলাওয়াত কর? অথচ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দু’টি দীর্ঘ সূরার মধ্যে দীর্ঘতমটি থেকে পাঠ করতে শুনেছি (অপেক্ষাকৃত দুটি দীর্ঘতম সূরা দ্বারা সূরা আরাফ ও সূরা আনআমকে বুঝানো হয়েছে। আর এ দুটির মাঝে দীর্ঘতম হলো সূরা আরাফ)

সহীহ বুখারী (ইফাঃ) ৭২৯। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) … জুবাইর ইবনু মুতইম (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে মাগরিবের সালাতে সূরা তূর (৫২) থেকে পড়তে শুনেছি।


ইশা নামাযের কিরা’আত সম্পর্কে:

সহীহ বুখারী (ইফাঃ) ৭৩৩। খাল্লাদ ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) … বারাআ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ইশার সালাতে وَالتِّينِ وَالزَّيْتُونِ (৯৫) পড়তে শুনেছি। আমি কাউকে তাঁর চাইতে সুন্দর কন্ঠ অথবা কিরাআত শুনিনি।

Facebooktwitterredditpinterestlinkedinmail

One thought on “হাদিসের ভান্ডার থেকে নামাজে পঠিতব্য কিছু সূরা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

*