আলা ইবনু মাসলামা (রহঃ)… আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মেয়ে দিয়ে যাকে পরীক্ষার সম্মুখীন করা হয়, সে যদি তাদের বিষয়ে ধৈর্যধারণ করে তবে তারাই তার জন্য জাহান্নামের পথে পর্দা (বাঁধা) হয়ে দাঁড়াবে। – জামে তিরমিজী (ইফাঃ) ১৯১৯
মুহাম্মদ ইবনু ওয়াযীর আল-ওয়াসিতী (রহঃ) আবূ বাকর ইবনু’উবায়দিল্লাহ ইবনু আনাস ইবনু মালিক (রহঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি দুটো মেয়ে সন্তান লালন-পালন করবে সে আর আমি এভাবে পাশাপাশি জান্নাতে প্রবেশ করব। এরপর তিনি দুটো আঙ্গুল ইশারা করে দেখালেন। – জামে তিরমিজী (ইফাঃ) ১৯২০
আহমাদ ইবনু মুহাম্মদ (রহঃ)… আবূ সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যার তিনটি মেয়ে থাকে কিংবা তিনটি বোন থাকে অথবা দুটি মেয়ে বা দুটি বোন থাকে সে যদি তাদের সাথে সব সময় সদয় ব্যবহার করে এবং তাদের বিষয়ে আল্লাহকে ভয় করে তবে তার জন্য রয়েছে জান্নাত।– জামে তিরমিজী (ইফাঃ) ১৯২২






“যার গৃহে কন্যা সন্তান জন্ম গ্রহন করল, অতঃপর সে তাকে (কন্যাকে) কষ্টও দেয়নি, তার উপর অসন্তুষ্ট ও হয়নি এবং পুত্র সন্তানকে প্রাধান্য দেয়নি, তাহলে ঐ কন্যার কারনে আল্লাহ তা’য়ালা তাকে বেহেশতে প্রবেশ করাবেন।” (মুসনাদে আহমদ, ১:২২৩)
হযরত আয়িশা (রা.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন,”ঐ স্ত্রী স্বামীর জন্য অধিক বরকতময়, যার দেন-মোহরের পরিমান কম হয় এবং যার প্রথম সন্তান হয় মেয়ে।”